বুধবার, ২১ নভেম্বর, ২০১২

"ঘূর্নিঝড়ে আক্রান্তদের পাশে দাড়াল সন্দ্বীপ ইউনিক সোসাইটি "

গত ২৬ অক্টোবর সন্দ্বীপ ইউনিক সোসাইটির উদ্দেগ্যে সম্প্রতি সন্দ্বীপের উপর দিয়ে বয়ে যাওয়া প্রলয়ঙ্কারি ঘুর্নিঝডে ক্ষতিগ্রস্থ ৩৫ টি পরিবারের মাঝে দক্ষিণ সারিকাইত ও পশ্চিম মাইটভাংগা ইউনিয়নের বেড়ি বাধ অঞ্ছলে দুর্গতদের মাঝে ত্রান সামগ্রী বিতরন করা হয়। ত্রান সামগ্রীর মধ্যে প্রতিটি পরিবারের মাঝে পাঁছ কেজি চাউল, দুই কেজি আলু, এক কেজি ডাল ও এক কেজি সোয়াবিন তেল বিতরন করা হয়। উক্ত অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন সন্দ্বীপ ইউনিক সোসাইটির উপদেষ্ঠা, ও চৌকাতলী সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী প্রধান শিক্ষক মাষ্টার কাজি ছারেমুল হক। ক্ষতিগ্রস্থদের মাঝে ত্রান বিতরন কালে প্রধান অতিথি বলেন “সন্দ্বীপের এই রকম দূযোগ মর্হুতে সন্দ্বীপ ইউনিক সোসাইটির মতো স্বেচ্চাসেবী সংগঠনের এগিয়ে আসা সত্যিই প্রসংসার দাবিদার, তিনি আরো বলেনএই সংগঠনের সকল সদস্য এখনো বিভিন্ন কলেজ বিশ্ববিদ্যালয়েরশিক্ষাত্রী। তাদের মতো সন্দ্বীপের সকল সামর্থ্যবানদের দু:স্থ মানুষের সাহায্যে এগিয়ে আসা উচিত”। উক্ত ত্রান বিতরন অনুষ্ঠানে আরো বক্তব্য রাখেন সোসাইটির সাবেক সভাপতি ও বর্তমান স্থায়ী পরিষদের সদস্য কাজি কাইসার হামিদ (মেহরাজ)। সোসাইটির সভাপতি কাজি মেজবাউল হক (মাছুম) এর সভাপতিত্বে উক্ত অনুষ্ঠানে আরো বক্তব্য রাখেন সাধারন সম্পাদক কাজি শিহাব উদ্দীন, সাংগঠনিক সম্পাদক মাহবুবুল মাওলা, ত্রান ও দূর্যোগবিষয়ক সম্পাদক মমতাজুল হাসান। সোসাইটির সভাপতি কাজী মেজবাউল হক মাছুম বলেন “সন্দ্বীপে ভবিষ্যতে যেকোন ধরনের দূর্যোগেক্ষতিগ্রস্থ মানুষের পাশে দাড়ানোর জন্য সন্দ্বীপ ইউনিক সোসাইটি একটি ত্রান তহবিল গঠন করেছে, এই জন্য তিনি সন্দ্বীপের বিত্তশালীদেরকে ইউনিক সোসাইটির ত্রান তহবিলকে সমৃদ্ধ করার জন্য উদাত্ত আহবান জানান”। পুরা অনুষ্ঠানটি সঞ্ছালনা করেন সোসাইটির সহ সাধারন সম্পাদক কাজি আব্দুল্ল্যা জুবায়ের। এছাড়া ও সোসাইটির পক্ষ থেকে সারিকাইতের ৪ নং ওয়ার্ড়ের টাইফয়েড জ্বরে আক্রান্ত একটি পুরো পরিবারকে স¤পূর্ন চিকিৎসারব্যবস্থা করে। (প্রেস বিজ্ঞপ্তি)

শনিবার, ১৭ নভেম্বর, ২০১২

সন্দ্বীপের ইউনিয়ন পরিষদ গুলোর আস্থা সংকটে পড়েছে চেয়ারম্যানরা

সন্দ্বীপের ইউনিয়ন পরিষদ গুলোর নির্বাচনের এক বছর না যেতেই জনগনের আস্থা সংকটে পড়েছে বিভিন্ন ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান গুলো । পরিষদের বিভিন্ন উন্নয়ন প্রকল্প ও সামাজিক নিরাপত্তা সংক্রান্ত বরাদ্দ গুলো নিয়ে আছে চরম অভিযোগ । জানা গেছে ইতিমধ্যে বিভিন্ন ইউনিয়ন পরিষদে সমাজ সেবা অধিদপ্তর থেকে আসা বিভিন্ন ভাতা গুলো বিতরন নিয়ে আছে চরম অভিযোগ । স্থানীয় ওয়ার্ড মেম্বার থেকে শুরু করে ইউনিয়ন চেয়ারম্যান পর্যন্ত সকল পর্যায়ে হচ্ছে বিভিন্ন ধরনের দুর্নীতি । সম্প্রতি মগধরা ইউনিয়নের ৪নং ওয়ার্ডের এক হত দরিদ্র কৃষক এই প্রতিবেদকের কাছে অভিযোগ করেন স্থানীয় ওয়ার্ড মেম্বার কে অনুরোধ করে তার নামটি ইউনিয়ন পরিষদের দরিদ্র্য পরিবার কল্যান তহবিলে তুললেও চাউল বিতরনের দিন তিনি পাননি তার চাউল। স্থানীয় ভাবে খবর নিয়ে জানা যায় এভাবে এলাকার মেম্বার গুলো চেয়ারম্যানদের যোগসাজেসে নিজেরাই ভাগ করে নেন এই সব তহবিলের বরাদ্দ গুলো । সরেজমিনে  গিয়ে এই রকম আরো সত্যতা মিলে বেশ কয়েকটি ইউনিয়নে ।   এছাডা ও রয়েছে গরীব নারীদের বিধবা তহবিলের ভাতা । এই সামাজিক নিরাপত্তা খাতের তহবিলটিতে ও রয়েছে চরম অনিয়মের অভিযোগ । নাম প্রকাশে অনিচ্চুক একজন চেয়ারম্যান জানান পরিষদের কিছু খরচপাতির জন্য অনেক সময় আমরা দুই এক বস্তা চাউল রেখে দিই এতে তেমন কোন সমস্যা হয় না ।

শুক্রবার, ১৬ নভেম্বর, ২০১২

সাগর কন্যা নিজুম দ্বীপের হাতছানি

নোয়াখালী জেলার হাতিয়া উপজেলার
অর্ন্তগত নিঝুম দ্বীপ। একে 'দ্বীপ'
বলা হলেও এটি মূলত একটি 'চর'। নিঝুম
দ্বীপের পূর্ব নাম ছিলো চর-ওসমান।
ওসমান নামের একজন বাথানিয়া তার
মহিষের বাথান নিয়ে প্রথম নিঝুম
দ্বীপে বসত গড়েন। তখন এই নামেই এর
নামকরণ হয়েছিলো। পরে হাতিয়ার
সাংসদ আমিরুল ইসলাম কালাম এই নাম
বদলে নিঝুম দ্বীপ নামকরণ করেন। মূলত
বল্লারচর, চর ওসমান, কামলার চর
এবং চুর মুরি- এই চারটি চর
মিলিয়ে নিঝুম দ্বীপ।
প্রায় ১৪,০০০ একরের দ্বীপটি ১৯৪০
খ্রিস্টাব্দের দিকে জেগে ওঠে। মাছ
ধরতে গিয়ে হাতিয়ার
জেলেরা নিঝুমদ্বীপ আবিস্কার করে।
পঞ্চাশের দশকের
মাঝামাঝি নিঝুমদ্বীপে জনবসতি শুরু
হয়। মূলত হাতিয়ার
জাহাজমারা ইউনিয়ন হতে কিছু
জেলে পরিবার প্রথম নিঝুমদ্বীপে আসে।
নিঝুমদ্বীপ সংলগ্ন এলাকায় প্রচুর
ইছা মাছ (চিংড়ি মাছ)
ধরা পড়তো বিধায় জেলেরা এই দ্বীপের
নাম দেয় ‘‘ইছামতির দ্বীপ’’। এই
দ্বীপটিতে মাঝে মাঝে বালির
ঢিবি বা টিলার মত ছিল বিধায়
স্থানীয় লোকজন এই দ্বীপকে বাইল্যার
ডেইল বলেও ডাকতো।
কালক্রমে ইছামতি দ্বীপ
নামটি হারিয়ে গেলেও স্থানীয়
লোকেরা এখনো এই দ্বীপকে বাইল্যার
ডেইল বলেই সম্বোধন করে।
বাংলাদেশের বনবিভাগ ৭০-এর
দশকে বন বিভাগের কার্যক্রম শুরু করে।
প্রথমে পরীক্ষামূলকভাবে চার
জোড়া হরিণ ছাড়ে। নিঝুম দ্বীপ এখন
হরিণের অভয়ারণ্য। ১৯৯৬
খ্রিস্টাব্দের
হরিণশুমারি অনুযায়ী হরিণের
সংখ্যা ২২,০০০। আইলায় বেশ কিছু হরিণ
মারা গেলেও ধারনা করা হয় এখন নিঝুম
দ্বীপে ৪০ হাজারের বেশি হরিন আছে।
নোনা পানিতে বেষ্টিত নিঝুম দ্বীপ
কেওড়া গাছের অভয়ারণ্য। ম্যানগ্রোভ
বনের মধ্যে সুন্দরবনের পরে নিঝুম
দ্বীপকে বাংলাদেশের দ্বিতীয় বৃহত্তম
ম্যানগ্রোভ বন
বলে অনেকে দাবী করেন।
নিঝুম দ্বীপে রয়েছে প্রায় ৩৫
প্রজাতির পাখি। এছাড়াও শীতের
মৌসুমে অজস্র প্রজাতির অতিথির পাখির
অভয়ারণ্যে পরিণত হয় নিঝুম দ্বীপ।
নিঝুম দ্বীপে বিশাল এলাকা পলিমাটির
চর। জোয়ারের
পানিতে ডুবে এবং ভাটা পড়লে শুঁকোয়।
জোয়ারের পানিতে বয়ে আসা বিভিন্ন
প্রজাতির মাছ এদের একমাত্র খাবার।
এখানে রয়েছে মারসৃপারি নামে একধরনের
মাছ যাদেরকে উভচর প্রাণী বলা হয়। ৫
বছর পর্যন্ত বাঁচে এই মারসৃপার, ৬-৯
ইঞ্চি লম্বা হয়। বর্ষা মৌসুমে ইলিশের
জন্য নিঝুম দ্বীপ বিখ্যাত। এই সময়
ঢাকাসহ বাংলাদেশের বিভিন্ন
অঞ্চলের পাইকাররা নিঝুম দ্বীপে মাছ
কিনতে আসে।। এছাড়া শীত
কিংবা শীতের পরবর্তী মৌসুমে নিঝুম
দ্বীপ চেঁউয়া মাছের জন্য বিখ্যাত।
জেলেরা এই মাছ
ধরে শুঁটকি তৈরি করেন।

বৃহস্পতিবার, ১৫ নভেম্বর, ২০১২

রাজনৈতিক সংস্কৃতি ও পালাবদলের ক্ষমতায়ন

আমাদের রাজনৈতিক সংস্কৃতি ও পালাবদলের ক্ষমতায়ন থেকে জনগন যদি কিছু না শিখে থাকে তাহলে সত্যি আমরা দুর্ভাগা জাতি হিসেবে আবার ও প্রমান করবো । কারন এদেশের প্রধান দুটি দলের ক্ষমতা বৃত্তির পাশে একটি জিনিস খুব কঠিন ভাবে লক্ষ্য করলে দেখা যায় যে দলটি বিরোধী দলে থাকে তখন তাদের একমাত্র কাজ হচ্ছে নিজের সর্বোচ্চ স্বার্থ রক্ষা হয় এমন কাজ ছাড়া আর কোন ত্যাগে তারা রাজি হয় না । আর যে দলটি ক্ষমতায় থাকে তাদের কাজের ফিরিস্তিতো কোন প্রশাসনিক কর্মকান্ডে সংজ্ঞায়িত করা যায় না । যে জিনিসটি সম্প্রতি লক্ষ করলাম তা হল দুই নেত্রী যে খানেই যান না কেন সব জায়গায় যেন তেল মারা আর মনোনয়ন এর রাজনীতি ।  খালেদা জিয়া রামুতে গেলেন সম্প্রতি সমাবেশ করতে আর পুরো চট্টগ্রাম জেলা যেন এক নির্বাচনী আমেজে মেতে উঠল । যেখানে সেখানে নির্বাচনী স্লোগান সম্বলিত ব্যানার ফোষ্টার আর বিশাল বিশাল তোরন । এই বিশাল খরচের পোস্টার ব্যানার গুলো বানানোর একমাত্র উদ্দেশ্য হচ্ছে নেত্রীর তোষামোদ করে আগামী নির্বাচনে দৃষ্টি আকর্ষন করা । আর এই বিশাল খরচ গুলো তারা কোন রকমে নির্বাচিত হতে পারলে তুলে নিবে চরম দুর্নীতি করে । তাহলে এই দুর্নীতির দায় টা  কি সরাসরি আমাদের উপর এসে পড়ে না । কিসের দেশপ্রেম নিয়ে আমাদের নেত্রীরা মুখের বুলি আওডাচ্ছেন । তা কি সত্যি আমাদের জনগন উপলদ্ধি করতে পারছেনা ? কবে এই মহা জেগে থাকার ঘুম থেকে জেগে উঠবে আমাদের সোনালী বাংলাদেশের সম্ভাবনাময় মানুষ গুলো ।

সন্দ্বীপের সাবেক এম পি প্রখ্যাত আইনঞ্জীবি এডভোকেট এ কে এম শামসুল হুদার ইন্তেকালে গভীর শোক

সন্দ্বীপের সাবেক এম পি প্রখ্যাত আইনঞ্জীবি এডভোকেট এ কে এম শামসুল হুদার ইন্তেকালে গভীর শোক প্রকাশ করেছেন সন্দ্বীপ এসোসিয়েশন চট্টগ্রাম, সন্দ্বীপ এডুকেশন সোসাইটি,লায়ন্স ক্লাব অব চিটাগাং সন্দ্বীপ , সন্দ্বীপ কার্গিল হাইস্কুল প্রাক্তন ছাত্র ছাত্রী পরিষদ , সন্দ্বীপ গন উন্নয়ন পরিষদ , ও সন্দ্বীপ ইউনিক সোসাইটি ,ও সন্দ্বীপের বিভিন্ন সামাজিক সাংস্কৃতিক সংগঠন । উল্লেখ্য এডভোকেট শামসুল হুদা সন্দ্বীপ থেকে ১৯৮৬ সালে ও ১৯৮৮ সালে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন ।

"দ্বীপের আলোর সম্পাদকীয়"

"দ্বীপের আলোর সম্পাদকীয় "প্রিয় পাঠক আপনাদের কাছে সন্দ্বীপের খবর পরিবেশন করতে গিয়ে রীতমত অনেক আলোচনা সমালোচনা বিতর্ক ও রাজনৈতিক চাপের মুখামুখি হচ্ছি ।শুধুমাত্র সন্দ্বীপের মানুষের স্বার্থে আমরা প্রতিটি বাধা বিপত্তিকে রেখেছি সকল সত্য আর বিবেক বোধের উদ্ধে । সকল অন্যায় অবিচার আর দুর্নীতি ও সন্দ্বীপের সমস্যা, সম্ভাবনাকে দেশ বিদেশের সন্দ্বীপীদের কাছে অবাধ তথ্য প্রবাহে পৌছে দেওয়াই দ্বীপের আলোর এক মাত্র লক্ষ্য । সম্পুর্ন নিস্বার্থ ভাবে প্রতিনিয়ত চালিয়ে যাওয়া এই প্রচেষ্টাকে আরো বেগবান করেছেন বিশেষত প্রবাসী সন্দ্বীপীরা । সময়ের প্রবাহে আমরা পেয়েছি আমাদের অনেক শুভাকাংখি ও পরামর্শক প্রতিষ্টান যাদের অকৃত্রিম সহযোগিতায় আমাদের এই পথ চলা । সন্দ্বীপের গনমানুষের স্বার্থে আমরা কখনো সমালোচনা করেছি জনপ্রতিনিধিদের আবার কখনোবিশিষ্ট জনদের । আবার কথা বলেছি জনপ্রতিনিধিদের সাফল্য কাহিনি নিয়ে । মাঝে মাঝে কেউ কেউ মন্তব্য করেছেন আমরা বিশেষ কোন রাজনৈতিক দলের পক্ষ নিয়ে কথা বলেছি । আসলে আমরা যখন যেখানে অনৈতিক , অন্যায় দেখেছি সাথে সাথে তাদের বিরুদ্ধে কথা বলেছি ।আর এতে অনেকে হয়তো আমাদের সাথে একমত পোষন করতে পারেননি । তার পরেও আমাদের পথ চলা এত টুকু থেমে যায়নি । বরং আমরা পেয়েছি আরো বেশি পাঠক প্রিয়তা । আমাদের খবর পরিবেশনে আমরা চেষ্টা করি বস্তুনিষ্ট গুন বজায় রাখতে । আমরা প্রকাশ করিনি অমুকের ছেলে হয়েছে , অমুকের জন্য -পাত্র পাত্রী চাই এই ধরনের কোন নিউজ । আমরা চাই সন্দ্বীপের মানুষ জানুক সন্দ্বীপের জানার উপযুক্তখবর । আর তারই নীতি ধারন করে আজ আমাদের এতোটুকু পথ চলা । সর্বশেষসবার সুস্বাস্থ ও দীর্ঘায়ু কামনা করে আল্লাহ হাফেজপ্রধান নির্বাহী , দ্বীপের আলো

বুধবার, ১৪ নভেম্বর, ২০১২

ভাঙ্গনের কবলে পডে বিলিন হয়ে যাচ্ছে হাজার বছরের প্রাচীন দ্বীপ সন্দ্বীপ ্

ভাঙ্গনের কবলে পডে বিলিন হয়ে যাচ্ছে হাজার বছরের প্রাচীন দ্বীপ সন্দ্বীপ । সন্দ্বীপের এই ভাঙ্গন ঠিক কবে শুরু হয়েছিল তা সঠিকভাবে কেও জানেনা । রাক্ষসী মেঘনার ভাঙ্গনে বিপুল সংখ্যাক পরিবার ভিটা মাটি হারিয়ে নতুন করে বসত খুজে নিয়েছে সন্দ্বীপের বিভিন্ন এলাকায় । কেউ কেউ আবার সন্দ্বীপ ছেড়ে চলে গিয়েছে দেশের বিভিন্ন জায়গায় । ভুমিহিন এইসব হতদরিদ্র মানুষ গুলোর পরিসংখ্যান ও নেই সন্দ্বীপ উপজেলা প্রশাসনে । আবার কেউ কেউ মানবেতর জিবন যাপন করছে সন্দ্বীপের বিভিন্ন অরক্ষিত বেড়ি বাধে ।